meta content='PcpJKOmoday5SZ2ES5Jk' name='bulletprofit'/> Ayyobpatel.bloggr.com: ছেলের একটি মেয়েকে মারের ভিডিও ভাইরাল, সাসপেন্ড অভিযুক্তের বাবা, দিল্লি পুলিশের এএসআই

Followers

ছেলের একটি মেয়েকে মারের ভিডিও ভাইরাল, সাসপেন্ড অভিযুক্তের বাবা, দিল্লি পুলিশের এএসআই

<strong>নয়াদিল্লি:</strong>  সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও ভাইরাল হয়ে যায়। সেখানে দেখা যায় একটি ছেলে একজন মেয়েকে কিল, চড়, ঘুষি, লাথি মেরেই চলেছে। পরে জানা যায় বন্ধুর অফিসে ডেকে শুধু মেয়েটিকে মারা হয়নি, ধর্ষণ পর্যন্ত করা হয়। মেয়েটি পুলিশে যাওয়ার হুমকি দিলে, ওই ভাবে মারধর করে ছেলেটি। ভাইরাল হওয়া ভিডিওয়ে থাকা মূল অভিযুক্তের বাবা অশোক সিংহ তোমার দিল্লি পুলিশের এএসআই পদে রয়েছেন। তাঁকে গতকাল সাসপেন্ড করে প্রশাসন। গত ২ সেপ্টেম্বর দিল্লির উত্তমনগরে একটি বিপিওয়ে মেয়েটিকে ডেকে ধর্ষণ করে মারধর করা হয়। ভিডিওটি প্রকাশ্যে আসার পরই, রাজনাথ সিংহের হস্তক্ষেপে গ্রেফতার করা হয় প্রধান অভিযুক্ত রোহিতকে। রোহিতের বাবা, সাসপেন্ড হওয়া দিল্লি পুলিশের অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব-ইন্সপেক্টর অশোক সিংহ তোমারের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৫০৬ ধারায় মামলা রুজু হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, অভিযুক্ত ছেলের প্রাক্তন বান্ধবীকে হুমকি দিয়েছেন তিনি। অশোক তোমারের ছেলে রোহিত তোমার শুধু একজন মেয়েকে ধর্ষণ এবং মারধর করেনি, প্রাক্তন বান্ধবীকে নানা ভাবে হুমকিও দিয়েছে। সেই মেয়েটিও পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেছেন। মেয়েটি তাঁর অভিযোগে জানিয়েছেন, অপর মেয়েটিকে মারের ভিডিওটি তাঁকে পাঠিয়ে রোহিত হুমকি দেয়, তিনি যদি রোহিতকে বিয়ে না করেন, তাহলে তাঁরও একই হাল হবে। রোহিতের প্রাক্তন বান্ধবী তাঁর অভিযোগে আরও জানিয়েছেন, গত ১১ সেপ্টেম্বর তাঁর বাড়ি আসে অভিযুক্ত তরুণ। মেয়েটির সঙ্গে অশালীন আচরণ করে এবং নানা ভাবে হুমকি দেয়। এরপর মেয়েটি ছেলের বাবা অশোক তোমারকে ফোন করলে, তিনিও বাড়ি এসে মেয়েটির সঙ্গে ছেলের ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল করে দেওয়ার হুমকি দেন। রোহিতের প্রাক্তন বান্ধবীও পশ্চিম দিল্লির তিলক নগর থানায় গত ১১ সেপ্টেম্বর একটি মামলা দায়ের করেন। দিন কয়েক আগে ভাইরাল হওয়া সেই ভিডিও <code><iframe src="https://www.youtube.com/embed/nlEeN8fxZNc" width="560" height="315" frameborder="0" allowfullscreen="allowfullscreen"></iframe></code>

from home https://ift.tt/2D8KH4T

No comments:

Post a Comment

Please let me know